
সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি পেলো আরও ৫২ প্রতিষ্ঠান
- আপলোড সময় : ৩১-০৫-২০২৫ ০৭:০৬:৩২ অপরাহ্ন
- আপডেট সময় : ৩১-০৫-২০২৫ ০৭:০৬:৩২ অপরাহ্ন


রফতানিকারকদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার আবারও সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। নতুন করে ৫২ প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার ৮০০ টন সুগন্ধি চাল রফতানি অনুমতি পেয়েছে। বুধবার এ ব্যাপারে পরিপত্র জারি করা হয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার জানা যায়। বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, রফতানিকারকদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে এ চাল রফতানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে রফতানিযোগ্য সুগন্ধি চালের তালিকায় রয়েছে কালিজিরা, কালিজিরা টিপিএল-৬২, চিনিগুঁড়া, চিনি আতপ, চিনি কানাই, বাদশাভোগ, কাটারিভোগ, মদনভোগ, রাঁধুনিপাগল, বাঁশফুল, জটাবাঁশফুল, বিন্নাফুল, তুলসীমালা, তুলসী আতপ, তুলসী মণি, মধুমালা, খোরমা, সাককুর খোরমা, নুনিয়া, পশুশাইল, দুলাভোগ ইত্যাদি। এ পর্যন্ত বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিশ্বের ১৩০টির বেশি দেশে সুগন্ধি চাল রফতানি হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, দেশে বছরে গড়ে সুগন্ধি চাল উৎপাদন হয় ১৮-২০ লাখ টন। আর আগে বছরে গড়ে রফতানি হয়েছে ১০ হাজার টন। অর্থাৎ, উৎপাদনের তুলনায় চালের রফতানির হিস্যা অনেক কম। যে কারণে চাল রফতানিতে খাদ্য নিরাপত্তার কোনও ঝুঁকি নেই বলে বারবার দাবি করে আসছেন রফতানিকারকরা। এর আগে গত ৮ এপ্রিল ১৩৩ প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার ১৫০ টন সুগন্ধি চাল রফতানির অনুমোদন দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। দুই দফা মিলিয়ে অনুমোদনের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ৯৫০ টন। প্রতিকেজির ন্যূনতম দাম হবে ১ দশমিক ৬০ মার্কিন ডলার।
কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ